এগ্রিনিউজ লাইভ ডেস্ক প্রতিবেদন: রোগের লক্ষণ: মাছের পাখনা, কানকো ও দেহের উপর সাদা দাগ দেখা দেয়। মাছের ক্ষুধা মন্দা এবং দেহের স্বাভাবিক পিচ্ছিলতা লোপ পেয়ে খসখসে হয়ে যায়।
ইকথায়োপথেরিয়াস প্রজাতি এ রোগের কারণ।
চিকিৎসা: আক্রান্ত মাছগুলোকে ৫০ পিপিএম ফরমালিনে গোসল দেয়া; অথবা
১ পিপিএম তুতেঁ পানিতে গোসল দেয়া; অথবা
শতকরা ২.৫ ভাগ লবণ পানিতে কয়েক মিনিটের জন্য রাখা অথবা যতক্ষণ পযন্ত মাছ লাফিয়ে না পড়ে
প্রতিরোধঃ
শামুক জাতীয় প্রাণি পুকুর থেকে সরিয়ে ফেলা
শতকরা ২.৫ ভাগ লবণ পানিতে ৫-৭ মিনিট গোসল দিয়ে জীবাণুমুক্ত করে পোনা মজুদ করা
রোদে শুকনা জাল পুকুরে ব্যবহার করা
স্বাভাবিক সংখ্যা বজায় রেখে অতিরিক্ত মাছ সরিয়ে নেয়া ।